আরেফিন বাদল [২৫ সেপ্টেম্বর]
কথাসাহিত্যিক আরেফিন বাদল ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ সেপ্টেম্বর, টাঙ্গাইল জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার পোড়াবাড়ি গ্রামে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। আরেফিন বাদল জাতীয় পর্যায়ের একজন সফল কথাসাহিত্যিক, গবেষক, প্রাবন্ধিক এবং প্রবীণ সম্পাদক ও সাংবাদিক। গত শতকের ছয়ের দশকের শেষ প্রান্ত থেকে তিনি সাহিত্য চর্চায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। তাঁর রচিত ছোটোগল্প, উপন্যাস ও গবেষণাধর্মী জনপ্রিয় গ্রন্থের সংখ্যা দুই ডজনের অধিক। তিনি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক টিভি-নাটকেরও নাট্যকার। আরেফিন বাদল তার নানামুখী কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ বহু পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেন ; তিনি একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে মাঠ পর্যায়ের একজন সক্রিয় সংগঠক এবং মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। আরেফিন বাদলের জন্মদিনে আনন্দভুবনের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।
আরেফিন রুমি [২৩ সেপ্টেম্বর]
গায়ক, সুরকার এবং সংগীত পরিচালক আরেফিন রুমি ১৯৮৭ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ সেপ্টেম্বর ঢাকার মোহাম্মদপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা সরকারি মুসলিম উচ্চবিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। পরবর্তীসময়ে তিনি কলেজে পড়াকালীন একাধিক ক্রিকেট ক্লাবের হয়ে ক্রিকেট খেলেন। ছেলেবেলায় তিনি তার মায়ের কাছ থেকে গান শেখেন। হাবিব ওয়াহিদ ও ফুয়াদ আল মুক্তাদির ছিল তার প্রেরণার উৎস। ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দে তার সংগীতজগতের যাত্রা শুরু হয় ‘আরেফিন রুমি’ অ্যালবামের মাধ্যমে। গানের জগতে আসার আগেই ২০০৬ খ্রিষ্টাব্দে তিনি মডেলিং শুরু করেন। পাশাপাশি তিনি হাবিব ওয়াহিদ এবং ফুয়াদ আল মুক্তাদিরের কাছে অডিও এঞ্জিনিয়ারিং শেখেন। ২০১১ থেকে ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তার অনেক জনপ্রিয় বাংলা গান প্রকাশিত হয়। আরেফিন রুমি ২০১১ খ্রিষ্টাব্দে ১৩তম ‘মেরিল-প্রথম আলো’ পুরস্কার বিজয়ী হন। আরেফিন রুমির জন্মদিনে আনন্দভুবনের পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
লতা মুঙ্গেশকর [২৮ সেপ্টেম্বর]
উপমহাদেশের প্রবাদপ্রতিম কণ্ঠশিল্পী লতা মঙ্গেশকর ১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৮ সেপ্টেম্বর, তৎকালীন ইন্দোর রাজ্যের রাজধানী ইন্দোরে [বর্তমান মধ্যপ্রদেশ] জন্মগ্রহণ করেন। লতা মুঙ্গেশকর এক হাজারেরও বেশি ভারতীয় ছবিতে গান করেন। এছাড়া ভারতের ৩৬টি আঞ্চলিক ভাষা ও বিদেশি নানা ভাষায় গান গাওয়ার একমাত্র রেকর্ডটি তারই। ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি প্রথম ভারতীয় হিসেবে রয়্যাল অ্যালবার্ট হলে সংগীত পরিবেশন করেন। লতা মুঙ্গেশকর তার কর্মজীবনে অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা অর্জন করেন। ১৯৭৪ থেকে ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বিশ্বে সর্বাধিক গান রেকর্ড করার জন্য গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম ওঠে তার। ২০০১ খ্রিষ্টাব্দে ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ভারতরতœ দেওয়া হয় তাকে। এছাড়া তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন তিন বার, ফিল্মফেয়ার পুরস্কার [আজীবন সম্মাননাসহ] চার বার। পদ্মভূষণ, দাদা সাহেব ফালকে, রাজীব গান্ধী পুরস্কার-সহ অজস্র পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি। জননন্দিত এই শিল্পীর জন্মদিনে আনন্দভুবনের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।
সেপ্টেম্বর [১৬ থেকে ৩০]
১৬. মাকসুদ
১৭. নাসির খান, মিমো
১৮. শাবানা আজমী
১৯. সালমান শাহ
২১. তাশিলি আহমেদ শ্রেষ্ঠা
২৩. রতœা, আরেফিন রুমি
২৫. ক্যাথরিন জেটা জোনস, দোয়েল, মিনহাজুর রহমান
২৭. টনি, আঁচল
২৮. লতা মুঙ্গেশকর, মিতা নূর, শেখ হাসিনা
২৯. তুষ্টি
৩০. উত্তম গুহ
অক্টোবর [১ থেকে ১৫]
০১. লিমন
০২. জেমস, তাবাসসুম, আশা পারেখ, মেহেরুন নেসা
০৩. জিনাত বরকতউল্লাহ, সৈয়দা হোসনে আরা
০৪. এলিসিয়া সিলভারস্টোন, জাহিদ হাসান, নূর হোসেন বলাই, প্রজ্ঞা লাবণী
০৫. মোনালিসা, আহমেদ রুবেল, মাশরাফি বিন মূর্তজা
০৬. বিনোদ খান্না
০৮. গৌরি খান
০৯. ইলোরা গহর, লিখন রায়
১০. রেখা, কাজী জহির
১১. অমিতাভ বচ্চন, অপু বিশ্বাস
১২. শাওন, কেয়া, এহতেশাম, ফেরদৌস আরা, হাবিব, মৌসুমী হামিদ
১৩. অশোক কুমার
১৪. ফারজানা ববি, ফারজানা ছবি
১৫. হাবীব ওয়াহিদ